DEHLIJ

শানু চৌধুরী

 বিপন্ন কবিতা

 

.
একটা বিপন্ন মানুষ রাস্তা ভাঙতে ভাঙতে টুকরো পেল চেরী রঙ ছেড়ে যাওয়ার আগে তার কোমলে ঠাঁট এসব দৃশ্য থেকে আকাশমুখো হয়ে যাওয়া পাখি তার নিজস্ব শেষ চিরতনকে আলেয়া করে নিল তবু কিছু পথ, যা নির্ভীক দপ্তর থেকে ঘুমের পাশ ফেরা হয়ে যায় তাকে কী বলে ডাকা যায়? দ্রাবিড় গড়ন? নাকি নর্ডিক ছায়া? ভালোবাসলে ভালো, না বাসলে অকারণ যন্ত্রণা এই পাপ ধুয়ে ধুয়ে কালো ভাবার পর রঙ মুচড়ে পর্যায় হল সামান্যস্বর

.
একটা বিপন্ন মানুষ জুতো খুঁজলো আর হারিয়ে যাওয়া থেকে ছিঁড়ে গেল ফিতের জোড়া আলাপ তুমি ভাবতে ভাবতে উদ্বাস্তু হচ্ছে তোমার ফিনফিনে পোশাক আমি শোক করি যেটাকে কৃতঘ্ন বলা যায় আমি চামচ ভেঙে ভাত তুলি ভাত নয়? সমাধিস্থল যেখানে পোকায় কেটে যায় ইন্দ্রিয় বাক্যস্থল! জন্মনিরোধক কেন মোহকে ফেলে দ্যায়? টাটিয়ে ওঠা শরীরে রাইমা টান মেরে কেন দ্যাখায় সিংহদুয়ার? সতেজ হলে কি তবে রোশনাই হত বেঁকে যাওয়া শারীরিক বাঁশি? তবে জেনো ছোঁয়া হলে ঠোঁট হয় বালির আঙুর, যেখানে আমার নতুন তেমন নতুন হলনা কখনও 

1 comment:

  1. খুব ভালো লাগলো।দিনপ্রতি লেখারা ক্রমশঃ তুখোড় হয়ে উঠছে আরো

    ReplyDelete

FACEBOOK COMMENT